Ashwagandha-অশ্বগন্ধা

যৌবনে যবনিকা পড়ার আগে অশ্বগন্ধার সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন

বাতের ব্যথা, অনিদ্রা থেকে বার্ধক্যজনিত সমস্যা। এ সবের নিরাময়ে অশ্বগন্ধার বিকল্প নেই। তেমনটাই তো বলেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি যৌবন ধরে রাখতেও অশ্বগন্ধার উপকারিতা অনস্বীকার্য। ত্বকের সমস্যাতেও দারুণ কাজ দেয় অশ্বগন্ধার ভেষজ গুণ। বিদেশেও এর চাহিদা ব্যাপক। সে কারণেই অশ্বগন্ধা চাষ অত্যন্ত লাভজনক।

যাঁরা ভেষজ গাছের চাষ করতে চান, তাঁরা এ বর্ষায় অশ্বগন্ধার চাষ করতেই পারেন। কারণ, দিন দিন বাড়ছে ভেষজ গুণসমৃদ্ধ অশ্বগন্ধার চাহিদা। শুধু এ দেশেই নয়। বিদেশেও রমরমা বাজার অশ্বগন্ধার। বিদেশে চলে যাচ্ছে এই ভেষজ গাছ। বার্ধক্য নিরসন করে, অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদ, সবেতে কাজ করে। এ গাছের শিকড়েই সমস্ত ভেষজ গুণ। ত্বকের সমস্যা হোক বা আর্থ্রাইটিস। বার্ধক্যজনিত সমস্যা থেকে অনিদ্রা,এমনকি চেহারা ফেরাতেও অশ্বগন্ধার বিকল্প নেই।

এক বিঘা জমিতে প্রায় সাড়ে চোদ্দ হাজার অশ্বগন্ধার চারা লাগানো যেতে পারে। এর জন্য খরচও খুব একটা বেশি নয়। প্রতিটি চারার দাম তিনটাকা। আর বীজ থেকে চারা তৈরি করতে চাইলে, তিনশো গ্রাম বীজেই এক বিঘায় অশ্বগন্ধা চাষ হয়ে যাবে। চারা লাগানোর আট মাস পর থেকেই পাওয়া যায় অশ্বগন্ধার ভেষজগুণ।

শেয়ার করুন: