শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

জিপিএ-৫ টাকায় বিক্রি হয়, এমন প্রমাণ নেই : শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। বলেছেন, জিপিএ-৫ টাকায় বিক্রি হয়, এমন প্রমাণ নেই। এ ধরনের একটা খবর একটা টিভিতে প্রচার করা হয়েছে। তবে এটা প্রমাণিত হয়নি যে অমুকে জিপিএ-২ পেয়েছিল, তাকে টাকার বিনিময়ে জিপিএ-৫ দেওয়া হয়েছে। এ রকম কোনো প্রমাণ নেই। বৃহস্পতিবার (২৮ জুন) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এ কথা বলেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে এ বিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার হয়েছিল। সেখানে দেখানো হয়, শিক্ষাবোর্ডের কয়েকজন কর্মকর্তা টাকা দিলে ফলাফল পাল্টে জিপিএ-৫ পাইয়ে দেন।

শিক্ষাবোর্ডের অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের একটি ভিডিও দেখানো হয় শিক্ষামন্ত্রীকে। ওই সংবাদে এই ভিডিও দেখার পর মন্ত্রীর বিস্ময়াভূত চেহারাও দেখানো হয়। বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় হওয়ার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টির সত্যতার অনুসন্ধানে তদন্তে নামে। তবে এখনও কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, এমন কথা আসেনি গণমাধ্যমে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা বোর্ড থেকে বুয়েটের একটি তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি। এছাড়া মন্ত্রণালয় থেকে আরেকটি কমিটি করেছি। যখনই এসব অভিযোগ আসে আমরা গোপন রাখি না। প্রকাশ করি। তিনি বলেন, টাকার বিনিময়ে জিপিএ-৫ পাইয়ে দিয়েছে। এমন একটা নাম কি তারা দিতে পারবে? একটা প্রমাণ কি দিতে পারবে?’ তিনি আরও বলেন, তবে আমি অভিযোগ অস্বীকার করছি না। প্রতিবেদন এলে বলতে পারব। সরাসরি অভিযোগ করলে খুবই অবিচার হবে।

শেয়ার করুন: