দাঁড়িয়ে প্রস্রাব

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে মারাত্মক ক্ষতি হয়!

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা ক্ষতিকর কেন, বিজ্ঞান কি বলে? চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষনায় দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের যেসব মারাত্মক ক্ষতি হয়। আসুন তা জেনে নেই।

(১) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপর কোনে চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত বায়ু বের হতে পারেনা। বরং তা উপর দিকে উঠে যায়। ফলে অস্থিরতা বাড়ে, রক্ত চাপ বাড়ে, হৃদযন্ত্রে স্পন্দন বাড়ে, খাদ্যনালী দিয়ে বার বার হিক্কা আসতে থাকে।

(২) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো থলির নিচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলিতে চাপ লাগে ফলে সহজেই ওসব দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।

(৩) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কিডনিতে অতি সহজে পাথর সৃ্ষ্টি হয়। (৪) দীর্ঘদিন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের বেগ কমতে থাকে। (৫) যারা নিয়মিত দাড়িয়ে প্রস্রাব করেন তাদের অবশ্যই শেষ জীবনে ডায়াবেটিস, জন্ডিস, কিডনী রোগ হবেই।

(৬) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পরিবেশ দূষিত হয়। সেই দূষিত বায়ু আমাদের দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে। (৭) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে তার ছিটা দেহে ও কাপড়ে লাগে ফলে তা দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। যদি কোন বিশেষ সময়ে হঠাৎ এমন হয়, তাহলে আপনি যে বিরল গুণের অধিকারী

কোনও একটি বিশেষ গান অথবা কোনো বিশেষ কাজে আপনি খুব ব্যাস্ত। গান শোনার সময় কানে হেডফোন, চোখ বন্ধ। আপনার চারপাশে অজস্র কিছু ঘটে চললেও আপনি আর সে সবের মধ্যে নেই।

সম্পূর্ণরূপে গানের মধ্যে ঢুকে গিয়েছেন। সে সময়ে হঠাৎ শরীরে হালকা শিরশিরানি অনুভব করলেন, এমনটা কখনও হয়েছে কি? যদি হয়ে থাকে, মনোবিজ্ঞানিগণ জানাচ্ছেন, আপনি এক বিরল গুণের অধিকারী।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিরর-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি অক্সফোর্ড অ্যাকাডেমিক জার্নালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়, যদি কোনও গান বা মিউজিক আপনাকে আবেগময় করে তোলে এবং তার জন্য যদি শরীরে আপনি শিহরণ অনুভব করেন, তবে বুঝতে হবে আপনার মস্তিষ্ক আর পাঁচ জনের থেকে আলাদা। কোনও আবেগ বা অনুভূতিকে আপনি যতটা দ্রুত আত্মস্থ করতে পারেন, অন্য কেউ এতটা সহজে সেটা পারে না।

গবেষক ম্যাথিউ স্যাচস জানাচ্ছেন, ‘ক্যাথারসিস’ প্রক্রিয়াটি যাদের খুব শক্তিশালী, তাদের এই ধরনের অনুভূতি হয়ে থাকে। প্রসঙ্গত, গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল প্রথম ‘ক্যাথারসিস’ শব্দটির উল্লেখ করেন। যে প্রক্রিয়ায় কোনও বিশেষ ঘটনার ফলে মানুষের অবচেতন মনে জমে থাকা কষ্ট, ভয়-ভীতির প্রকাশ ঘটে, সেটিকে বিশেষজ্ঞরা ক্যাথারসিস বলে থাকেন। এ ক্ষেত্রে গান শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়াটাকেও গবেষকরা ও ভাবেই ব্যাখ্যা করছেন। তাঁদের দাবি, গান শোনার সময়ে ওই শ্রোতা অতীতের কোনও একটি ঘটনার কথা ভাবছেন বলেই এমনটা ঘটছে।

শেয়ার করুন: