বেড়াতে গেলে ব্যাগে খেঁজুর, বাদামের মতো শুকনো খাবার রাখেন। তাহলে প্রতিদিন বাড়িতে কেন নয়! খেঁজুরে রয়েছে ভিটামিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক রয়েছে। যা স্বাস্থের পক্ষে ভাল। আবার ত্বকের উজ্জ্বলতায় ধরে রাখে। দেখে নিন খেঁজুর খাওয়ার উপকারিতা-
১) খেঁজুরে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। হাড় শক্ত রাখে আবার ক্ষয়ও রোধ করে। ২) ভিটামিন সি এবং ডি থাকায় খেঁজুর খেলে ত্বক মসৃণ হয়। বলিরেখা পড়তে দেয় না।
৩) রাতের বেলা পানিতে খেঁজুর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খেয়ে নিন। হজম ক্ষমতা বাড়বে। ৪) স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখে খেঁজুর। পটাশিয়াম থাকায় হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৫) খেঁজুরে প্রচুর আয়রন রয়েছে। গর্ভবতী মায়েদের পক্ষে ভাল।
কাঁচা লঙ্কা, সর্ষে দিয়ে পাঙ্গাসের ঝাল, কিংবা স্রেফ ঝোল। মাসে অন্তত কয়েকবার পাতে পড়ে না, এমন বাঙালি মেলা ভার। ডায়েটিশিয়ানরাও বলেন, শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা মেটাতে ছোট মাছের বিকল্প নেই।
কিন্তু পাঙ্গাস মাছ থেকে সাবধান। পারলে এখনই খাওয়া বন্ধ করুন। তা না হলে অ্যাস্থমা, করোনারি ডিজিজ, হাড় ক্ষয়ের মতো নানা রোগ এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগও অচিরেই বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।