নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে দুর্দান্ত লড়াইয়ের পরও হার মানতে হয় বাংলাদেশকে। ডেভিড ওয়ার্নারের ১৬৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংসের সুবাদে ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৮১ রান করে অস্ট্রেলিয়া। জবাবে মুশফিকুর রহিমের অনবদ্য ১০২, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ৬৯ ও তামিম ইকবালের ৬২ রানের পরও পুরো ওভার খেলে ৮ উইকেটে ৩৩৩ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ।
তাই ৪৮ রানে ম্যাচ হারে টাইগাররা। এমন লড়াইয়ে সর্বত্রই প্রশংসিত বাংলাদেশ। কিন্তু ম্যাচ হারের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং-এর শেষ দশ ওভারকে দায়ি করছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি বলেন, ‘উইকেট প্রয়োজন ছিলো। অবশ্যই এই ধরনের দলের বিপক্ষে খেলতে গেলে অর্ধেক সুযোগুলো পুর্নাঙ্গ করা প্রয়োজন হয়। আমার কাছে মনে হয় ৪০ ওভার পর্যন্ত তারা ৬ করে রানে যাচ্ছিলো। ওরা ৩৫ ওভার থেকে টেক অফ করা শুরু করে। ঐ সময় যদি ওয়ার্নারের উইকেটটি পড়তো, তবে আরেকটা নতুন ব্যাটসম্যান এসে কিছুটা সময় নিতো।
ওরা শট যেভাবেই খেলেছে প্রত্যক ওভারেই রান হচ্ছিলো। ওটাই টার্নিং পয়েন্ট। আমি মনে করি ওেরা যে শট খেলেছে রান পেয়েছে এবং প্রত্যক ওভারেই বড় বড় করে রান পাচ্ছিলো। শেষ ১০ ওভারের ১৩১ রানই টার্নিং পয়েন্ট। ওখানেই ম্যাচের গতিবিধি ঠিক করে দিয়েছে। আমরা যদি প্রথম কিংবা শেষদিকেও উইকেট ফেলতে পারতাম, তাহলে এতো রান উঠতো না।’
ছয় ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে সেমি ফাইনাল এখন অনেকটাই দুঃস্বপ্ন। তবুও আশা ছাড়ছেন না বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। মাশরাফি বলেন, আমি এখনও মনে করি… কে জানে কত কী হতে পারে! এখনও আমরা পারি, তিন ম্যাচ বাকি আছে। অন্য ম্যাচের ফলের জন্য হয়তো অপেক্ষা করতে হবে। আমাদের দারুন ক্রিকেট খেলতে হবে এবং এরপর দেখব।
তবে কাজটি কঠিন হবে। তিনটি ম্যাচ যদি জিততে পারি, এরপর দেখা যাবে কী অবস্থা। আমাদের জন্য আপাতত গুরুত্বপূর্ণ হলো বাকি তিনটি ম্যাচ। একটি একটি করে এগোনো এবং জেতা।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২১ জুন ২০১৯, ৬:৫৪ অপরাহ্ণ ৬:৫৪ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…