মাঝ জ্যৈষ্ঠে রাজধানীসহ দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বয়ে চলছে মৃদু তাপপ্রবাহ, যাতে গরমে হাঁসফাঁস করতে হচ্ছে ঢাকাবাসীকে। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যেই মৌসুমের তৃতীয় এ তাপপ্রবাহের অবসান ঘটবে। এরপর দেখা মিলবে বৃষ্টির।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ বা ৬ জুন ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বাংলাদেশে। সে হিসাবে ঈদের সময় বৃষ্টি হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
আবহাওয়াবিদ আবদুল মান্নান বলেন, মৌসুমি বায়ু আমাদের দেশে জুনের প্রথম অথবা দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে। অনেক সময় মৌসুমি বায়ু আসার আগে বর্ষার মেঘ দেশের ভেতর আশা শুরু হয়। এখন আবহাওয়া তেমনই রয়েছে। ২৭ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হবে। তবে ৩১ মে থেকে ঈদের আগে বৃষ্টির ঘনঘটা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
বুধবার রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন খুলনা ও যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছিল; রাজধানীতে ছিল ৩৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন বলেন, রোববার থেকে এই তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে। শুক্রবার নাগাদ তা অব্যাহত থাকবে। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে। তাতে তাপপ্রবাহ কমে আসবে। তবে এ দফায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি হবে না। আগামী সপ্তাহে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।
ঈদের সময়ে বৃষ্টি থাকতে পারে জানিয়ে এ আবহাওয়াবিদ বলেন, প্রাক বর্ষায় বৃষ্টি কম হলে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। জুনের প্রথমার্ধে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু নিয়ে বর্ষার আগমন ঘটবে। সেক্ষেত্রে তাপপ্রবাহ কেটে যাওয়ার পর এবার ঈদের সময় রাজধানীসহ অনেক এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৯ মে ২০১৯, ১০:৫১ অপরাহ্ণ ১০:৫১ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…