মেয়াদ ফুরিয়ে যাওত খাবার ফেলে দেই আমরা দৈনন্দিন জীবনে। নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক সামগ্রী কিংবা খাবারের মেয়াদ কম থাকায় আমাদের মনে একটা ধারনা হয়ে গেছে সব কিছুরই মেয়াদ মনে হয় দ্রুত শেষ হয়ে যায়। অথচ এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো ঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে সেগুলো বহুদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। পাঠকদের জন্য আজ থাকছে সেসব খাবারের তালিকা-
মধু: বহুদিন মেয়াদ থাকার তালিকায় প্রথম খাবার হচ্ছে মধু। কিছুদিন রাখার পর মাঝ মাঝে একটু জমে গেলেও আক্ষরিকভাবে মধুর মেয়াদ শেষ হয় না। মধুর পাত্র খুলে তা সামান্য গরম দিলেই তা আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে, এবং এতে মধুর গুণাগুণ পরিবর্তিত হয় না।
সাদা চাল: লাল চাল নষ্ট হয়ে গেলেও সাদা চালের ক্ষেত্রে সে চিন্তা নেই, কোন ব্যাগ বা বাক্সে কয়েক মাস রেখে দিলেও সাদা চাল, জেসমিন ও বাসমতি চালের গুণগত কোন ক্ষতি হয় না।
লবণ: খাওয়ার টেবিলে রেখে দেয়া সাধারণ লবণ, সামুদ্রিক লবণ বছরের পর বছরেও ব্যবহার নিরাপদ হয়ে থাকে।
চিনি: চিনিকে সতেজ রাখার চেয়ে কঠিন হল চিনির জমে যাওয়া আটকানো। চিনির মধ্যে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না বলে, শুকনো স্থানে কোন পাত্রে চিনি রাখলে তা অনেকদিন ধরেই ব্যবহার করা যায়।
শুকনো বিন জাতীয় খাবার: দুই বছর ধরে সংরক্ষণ করলেও এ ধরনের খাবার নষ্ট হবে না। অনেকদিন রাখলে সিদ্ধ হতে সময় লাগতে পারে বা পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ত হবে না, কিন্তু পুষ্টিগুণ একই থাকবে।
ইনস্ট্যান্ট কফি: বোতল খোলা হোক আর বন্ধ, ফ্রিজে রেখে দিলে বছরের পর বছর ইনস্ট্যান্ট কফি একই রকম থাকে।
মদ: পুরনো মদ খেতে মজা বেশি, কিন্তু সেটা যদি বন্ধ করা থাকে। তবে, রামের বোতল একবার খুলে ফেলে যদি শেষ না করা যায়, তাতে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। ঠাণ্ডা, অন্ধকার স্থানে রাখলে গন্ধ কিছুটা হারালেও সবমিলিয়ে স্বাদ প্রায় একই থাকবে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১০ জুন ২০১৮, ২:৫০ অপরাহ্ণ ২:৫০ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…