সম্প্রতি ভারতে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয়েছে। ভর্তিও হয়ে গিয়েছেন পাঠভবনে। তাই এবার জমিয়ে শুটিংয়ের পাশাপাশি পড়াশোনাটাও করতে হবে। ‘রানি রাসমনি’-র দিতিপ্রিয়ার কথাই বলা হচ্ছে।
গত বুধবার মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয়েছে। শুটিং সেরে রাতে যেটুকু সময় পেতেন, তখনই পড়াশোনা করতেন দিতিপ্রিয়া। আর তাতেই কেল্লাফতে। কারণ মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশন পেয়েছেন ‘রানি’। ইংরেজিতে লেটার, পেয়েছেন। ভূগোলে মাত্র ৮ নম্বরের জন্য লেটারটা হাতছাড়া হয়েছে অর্থাত ৭২ পেয়েছেন তিনি।
আর জীবিজ্ঞানে পেয়েছেন ৭০। বাদ বাকি প্রায় সব বিষয়েই ৬০-এর ওপরে নম্বর পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন দিতিপ্রিয়া। গণিতটা একটু খারাপ হয়েছে বলেও অকপট পর্দার ‘রানি’।
মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের আগে মারাত্মক ‘টেনশন’ ছিল। ফার্স্ট ডিভিশন হবে কি না, সেটা ভাবতে পারেননি। লেটার তো দুরের কথা বলে জানান দিতিপ্রিয়া। পাশাপাশি মাধ্যমিকের ফলাফল দেখে বাবা-মা খুব খুশি হয়েছেন বলেও জানান কলকাতার বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ।
দিতিপ্রিয়া আরও বলেন, বাবা-মা জানতেন কীভাবে শুটিং করেছেন তিনি। শুটিং করছেন রাতে, পরের দিন আবার পরীক্ষা দিতে যাচ্ছেন। এরকমই ছিল শিডিউল। শুধু তাই নয়, পড়ার জন্য শুধু রাতটুকুই সময় পেতেন বলে জানান দিতিপ্রিয়া।
তাঁর কথায়, সেটের সবাই জানেন, তিনি কীভাবে পরীক্ষা দিয়েছেন। আর তাই ‘রানি’-র মাধ্যমিকের ফল দেখে উচ্ছ্বসিত তাঁরা। ফার্স্ট ডিভিশন পাওয়ার খবর শুনেই দিতিপ্রিয়ার জন্য সেটে কেক এনে, উদযাপন করা হয় বলে জানান অভিনেত্রী।
পাশাপাশি অনেক উপহারও পেয়েছেন তিনি। তবে আগামী শনিবার সেটের সবার জন্য পার্টিও দেবেন।
অভিনেত্রী আরও জানান, আগামী ১৮ তারিখ থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের ক্লাস শুরু হবে। তাই কাজটা এবার আরও কঠিন। কারণ ক্লাস টুয়েলভের পরীক্ষা আরও ভালভাবে দিতে হবে। সেই সঙ্গে শুটিংও চলবে। তাই পড়াশোনায় বেশি করে সময় দিতে হবে বলেই নতুন করে আর কোনও প্রজেক্টে হাত দেবেন না বলেই জানিয়েছেন দিতিপ্রিয়া। জিনিউজ
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৮ জুন ২০১৮, ২:৪১ অপরাহ্ণ ২:৪১ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…