আগামী ১৫, ১৬, ১৭ জুন রোজার ঈদের ছুটি নির্ধারণ করেছে সরকার। কিন্তু ১৫,১৬ তারিখ শুক্র-শনি হওয়ায় ঈদের ছুটি মাত্র একদিন পড়ছে বলে দাবি করছেন ফ্রিল্যান্স কলামিস্ট শরীফুল হাসান।
তিনি সরকারকে ঈদের ছুটি আরো বাড়ানোর আহবান করে ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন , ‘বাঙালির কাছে উৎসব আর ছুটি মানেই পরিবার পরিজনের কাছে ছুটে যাওয়া। আর ঈদ হলে তো কথাই নেই। কিন্তু সেই ঈদে বাড়ি যেতে গিয়ে যে দুর্ভোগ আর দুর্ঘটনা ঘটে তার কোনো হিসেব নেই।’
‘এই যে ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যাওয়ার একটা টিকেটের জন্য রাতভর দাঁড়িয়ে থাকা, বাসে-ট্রেনে এতো কষ্ট করা এগুলো তো এখন বাঙালি সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। এবার ঈদে তিনদিনের ছুটি এই সমস্যা আরও বাড়াবে।’
‘কারণটা ব্যাখা করছি। এবার ১৫, ১৬ ও ১৭ জুন ঈদের নির্ধারিত ছুটি। শুক্র-শনি বাদ দিলে ঈদের ছুটি হচ্ছে শুধু রোববার। সেই হিসেবে ১৪ জুন বৃহষ্পতিবার অফিস করে সবাই ছুটবে বাড়ি।
এই বর্ষায় এই ভাঙাচোরা রাস্তায় তিনদিনের মধ্যে পরিবার পরিজন নিয়ে বাড়ি গিয়ে আবার কর্মস্থলে আসা রীতিমত একটা মহাযুদ্ধ। মহাদুর্ভোগ। আর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে তো কথাই নেই।’
‘সমস্যা সমাধানে গত কয়েক বছর ধরে আমি বারবার সরকারকে বলছি ঈদের আগে বা পরে আরও তিনটা দিন ছুটি বাড়িয়ে দিন। কারণ বছরে মাত্র দুটো ঈদ।
লাখো কোটি মানুষকে এই ঈদে বাড়ি যেতে কষ্ট করতে হয়। ছুটিটা বাড়িয়ে দিলে রাস্তায় চাপ কম পড়বে। মানুষেরও কষ্ট কমবে। সবচেয়ে ভালো হয় তিনদিনের বদলে স্থায়ভাবে ঈদের ছুটিটা পাঁচদিন করলে।’
‘বিশেষ করে এবার ১৩ জুন সম্ভবত শবে বরাতের ছুটি। ১৪ জুন বৃহষ্পতিবার আবার অফিস। এখন সরকার যদি অন্তত ১২ জুন মঙ্গলবার শেষ কার্যদিবস করে তাহলে ১৩ থেকে ১৭ জুন টানা পাঁচদিন ছুটি হতে পারে।
সেক্ষেত্রে মানুষের দুর্ভোগ কমবে। সবচেয়ে ভালো হয় ঈদে তিনদিনের বদলে পাঁচদিন স্থায়ী ছুটি করলে। তাতে মানুষের কষ্টটা অনেক কমবে। আশাকরছি সরকার বিষয়টি বিবেচনা করবে।’
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৬ জুন ২০১৮, ৫:২৭ অপরাহ্ণ ৫:২৭ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…