গলাকাটা সেই ৪ খুনের নেপথ্যে- মাদকের ৬ হাজার টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় চারজনকে খুন করে ধানক্ষেতে ফেলে রাখা হয়েছিলো। টাকা দেওয়ার কথা বলে ওই চারজনকে ফোন করে ডেকে নিয়ে খুন করা হয় বলে পুলিশকে জানিয়েছেন গ্রেফতার হওয়া আসামিরা।
রাত ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে চারজনকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়। হত্যার সময় উপজেলার চন্দনপুর তালুকদারপাড়ার আব্দুস সামাদের ছেলে আবুল কালাম আজাদ পাহারাদারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া আরেকজন একই উপজেলার কাঠগাড়া চকপাড়ার রফিকুল শেখের ছেলে জুয়েল শেখ সরাসরি চারজনকে জবাই করে হত্যা করেন। হত্যাকাণ্ডে আরো ৬ জন প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছেন বলেও জানান গ্রেফতাররা।
সোমবার (১৪ মে) ও রোববার (১৩ মে) ভোর রাতে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার কাঠগাড়া, গণেশপুর ও কিচক এলাকায় অভিযান চালিয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী উপজেলার ডাবইর গ্রামের মৃত আবু বক্করের ছেলে মো. রুবেল, তালুকদার পাড়ার আব্দুস সামাদের ছেলে আবুল কালাম আজাদ এবং কাঠগাড়া চকপাড়ার রফিকুল শেখের ছেলে জুয়েল শেখকে গ্রেফতার করে।
দুপুরে জেলার পুলিশ সুপারের সভাকক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়াদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী এসব তথ্য তুলে ধরেন জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) আলী আশরাফ ভূঞা।
তিনি বলেন, মাদকের পাওনা টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে প্রথমে শিবগঞ্জ উপজেলার আটমূল ইউনিয়নের কাঠগাড়া গ্রামের আছির উদ্দিনের ছেলে পানের দোকানি শাবরুল ইসলাম সাবু ও একই গ্রামের জহুরুল ইসলামের ছেলে রং মিস্ত্রী জাকিরুল ইসলামকে প্রথমে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
এ দুইজনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দেখে ফেলায় আরো দু’জন খুনের শিকার হন। তারা হলেন- জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার নান্দাইল গ্রামের স্যাম্পুর ছেলে খবির ওরফে বাউশা ও পুনট গ্রামের আজাহার উদ্দিনের ছেলে হেলাল উদ্দিন।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৪ মে ২০১৮, ১:৩৯ অপরাহ্ণ ১:৩৯ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…