মাত্র সাত মাসে কোরআন হিফজ করে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে স্কুল শিক্ষার্থী জুবায়ের আল জামি। সে চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তবে কোরআন হিফজ করেছে হাজীগঞ্জ উপজেলার বাইতুন নূর তাহফিজুল কোরআন মাদরাসা থেকে।
হাফেজ জুবায়েরের বাড়ি চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ওভারামপুর গ্রামে।
তার পিতা জাহাঙ্গীর আলম ব্যবসার সুবাদে হাজীগঞ্জ মডেল কলেজসংলগ্ন এলাকায় বসবাস করেন। তিনি চান তাঁর ছেলে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ইসলামী শিক্ষায়ও শিক্ষিত হয়ে উঠুক। হাফেজ জুবায়েরের সাফল্যে তার মা-বাবা, স্কুল ও মাদরাসার শিক্ষক ও সহপাঠী এবং এলাকার সাধারণ মানুষ সবাই আনন্দিত। তারা নানাভাবে তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বাইতুন নূর মাদরাসার প্রিন্সিপাল হাফেজ কারি মাওলানা মোহাম্মদ নাজির আহমদ বলেন, জুবায়ের আল জামি মেধার পাশাপাশি তার পড়ার প্রতি আন্তরিক। ফলে সে সাত মাসে হিফজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে। এই মাদরাসা থেকে শুধু জুবায়ের নয়, আরো কয়েকজন কম সময়ে হাফেজ হয়েছে। যেমন ১০ মাসে আবদুল আহাদ ও দেড় বছরে হাফেজ হয়েছে মো. সাইফ মিজি নামের দুই শিক্ষার্থী।
তাদের মধ্যে আবদুল আহাদের বাড়ি হাজীগঞ্জ উপজেলার ৩ নম্বর কালচোঁ ইউনিয়নে এবং হাফেজ মুহাম্মদ সাইফ মিজির বাড়ি হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড মকিমাবাদ গ্রামে। এ ছাড়া চলতি বছর এ মাদরাসার ছেলে শাখা থেকে ৪৮ জন ও মেয়ে শাখা থেকে ১৫ জন হাফেজ হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষক, অভিভাবক ও নিজেদের মেহনতে শিক্ষার্থীরা হিফজ শেষ করে। শিক্ষার্থীর মেধা ভালো হলে আর শিক্ষক-অভিভাবকরা মেহনত করলে আশা করি এভাবেই আগামী দিনগুলোও শেষ করতে পারব ইনশাআল্লাহ।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৬ জুন ২০২৩, ৩:২১ অপরাহ্ণ ৩:২১ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…