চুলের ধরণ, বৃদ্ধি পাওয়া এবং জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে চুল কতবার কাটা উচিত। অনেকেরই দ্রুত আগা ফেটে যায়। তাই চুল কাটতে হয় কিছুদিন পর পরই। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে তার উল্টো। উদাহরণস্বরূপ, কর্মজীবি হয়ে থাকলে চুল জলদি নোংরা হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে, ঘন ঘন চুল কাটার প্রয়োজন হবে।
প্রতি ৪-৬ সপ্তাহ পর পর চুল কাটা দরকার। তবে ছোট চুলের স্টাইলের জন্য আরও ঘন ঘন চুল কাটার প্রয়োজন হতে পারে। এর কারণ হল চুল বেশি বড় হয়ে গেলে স্টাইল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া, ঘন ঘন চুল কাটলে, চুল পরিষ্কার থাকে।
নারীরা চুল কতবার কাটবে তা নির্ভর করে চুলের স্টাইলের ধরণের ওপর। আপনার যদি ছোট পিক্সি কাট থাকে তবে আপনাকে প্রতি ৪-৬ সপ্তাহ পর চুল কাটার প্রয়োজন হতে পারে। এর কারণ হল স্টাইল ধরে রাখা। এ সব হেয়ার কাট বড় হলেই তাদের আকৃতি হারিয়ে ফেলে। স্টাইল বজায় রাখতে, আকৃতি বজায় রাখতে এবং আগা ফাটা রোধ করতে ঘন ঘন চুল কাটা প্রয়োজন।
আবার লম্বা চুল হলে, ৮-১০ সপ্তাহ পর পর চুল কেটে নিতে পারেন। চুল সুস্থ রাখতে প্রতি ৬-৮ সপ্তাহ পর ট্রিম করিয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে আগা ফেটে যায়। চুল কম বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ছাটাই করলে চুল সুস্থ থাকে। সূত্র- বোল্ডস্কাই
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৫ মে ২০২৩, ৪:৪২ অপরাহ্ণ ৪:৪২ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…