বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, কিন্তু গণতন্ত্র আর ষড়যন্ত্র একসাথে চলে না। দেশে গণতন্ত্র নাই বলেই ষড়যন্ত্র জাল বিস্তার করছে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৪তম জন্মবার্ষিকী, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্র শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
গয়েশ্বর বলেন, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মানে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সুতরাং এই ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়াবার দায়িত্ববোধ জনগণের মধ্যে আছে।
তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনটাই হচ্ছে যথার্থ। আমরা যদি গণতান্ত্রিকভাবে সফল হতে পারি খালেদা জিয়া বিনাপ্রশ্নে চলে আসবেন তার বাড়িতে। তাকে আটকে রাখা তো দূরের কথা কত তাড়াতাড়ি তাকে গাড়ি করে বাড়িতে পৌঁছে দেবে সেজন্য ব্যস্ত হয়ে উঠবে বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা আদালতের রায়ে হয়নি। তখন কি আদালত বন্ধ ছিল? তাহলে দেশ স্বাধীন করল কারা? এদেশের আপামর জনতা।
গয়েশ্বর বলেন, জিয়াউর রহমান শুধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেননি, তিনি আর্মির একজন মধ্যম সারির অফিসার হয়ে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কমান্ডকে ইগনোর করেছেন। তারপর তিনি বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ড হাতে নিয়ে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। এখন শুনতে হয়তো খুব সহজ মনে হচ্ছে, কিন্তু এটা ছোটখাটো কাজ ছিল না।
আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৫ নভেম্বর ২০১৯, ৪:১৭ অপরাহ্ণ ৪:১৭ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…