রান্নাঘরে তৈরি হওয়া নানা খাবার যেমন আমাদের সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে তেমনই এই জায়গা থেকেই নানা জীবাণু ছড়িয়ে আমাদের অসুখের কারণ হতে পারে। আর তার কারণগুলো এমনই নিরীহ যে খালি চোখে তা ধরাই পড়বে না।
রান্নাঘর অপরিষ্কার থাকলে সেখানে বাসা বাঁধে জীবাণুরা। আর তাই দেখে নিন আপনার রান্নাঘরকে সুরক্ষিত রাখতে কোন জিনিসগুলো সেখানে একদমই ঠাঁই দেবেন না- কোনোরকম খোলা খাবার, পানীয় রান্নাঘরে রাখবেন না। অপনার অজান্তেই তাতে মুখ দিতে পারে পোকামাকড়। পড়তে পারে টিকটিকি। যা কিনা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর।
অনেকেই প্লাস্টিকের বোতলে তেল ব্যবহার করেন। কিন্তু এটি ব্যবহার না করাই ভালো। আর ব্যবহার করলেও ২ মাসের বেশি না করা উত্তম। আপনার অজান্তেই তাতে বাসা বাঁধে জীবাণু। আর হতে পারে নানা অসুখের কারণ।
যে স্পঞ্জ দিয়ে বাসন ধোয়া হয় তা এক সপ্তাহ অন্তর পরিবর্তন করে ফেলুন। পানি আর সাবান লেগে থাকায় তার মধ্যে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যা আপনি বুঝতে পারবেন না। পানির বোতল কখনোই খোলা বা আলগা অবস্থায় রান্নাঘরে রেখে দেবেন না। পোকা-মাকড় পড়তে পারে বা জীবাণু মিশে যেতে পারে।
মশলাপাতি খোলা অবস্থায় বেশিদিন বাইরে ফেলে রাখবেন না। এতে মশলার স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টি নষ্ট হয়ে যায়। খাবার বেশি হলে আমরা ফ্রিজে রাখি। কিন্তু কখনোই তা তিন দিনের বেশি রাখবেন না। তিনদিনের পুরনো খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর।
জ্যাম, সসের বোতল সবসময় ভালো করে মুখ বন্ধ করে রাখুন। ফ্রিজে রেখেছেন, হয়তো ভালো করে মুখ বন্ধ করেননি তা কিন্তু খেলে শরীরে বিষক্রিয়ার সম্ভাবনা থাকে। বেকিং পাউডার, খাবার সোডা ছয় মাসের বেশি ব্যবহার করেবেন না। আপনি হয়তো ডেট, মাস মিলিয়েই কিনেছেন। বোতলের গায়ে লেখা থাকে একবছর পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু তা করবেন না।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১২:২০ অপরাহ্ণ ১২:২০ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…