চীনের মুসলিম সংখ্যালঘুরা রোজা রাখায় আবারও দমনপীড়ন ও নির্যাতন শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। দেশটির মুসলিম প্রধান পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে এই দমনপীড়ন করা শুরু হয়েছে। খবর এবিসি-এর।
মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যাক্টিভিস্টদের বরাত দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যম এবিসি এ খবর দিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের ঝিনঝিয়াং প্রদেশের মুসলিমদের ধর্মীয় কার্যক্রম বন্ধ করতে তাদের বাড়িতে তল্লাশিপূর্বক নির্যাতন করছে কর্তৃপক্ষ।
চীনের মুসলিমদের রোজা রাখার পাশাপাশি দাড়ি রাখা, নারীদের মাথায় কাপড় দেয়া, নিয়মিত নামাজ আদায় এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলাসহ ধর্মীয় বিষয়গুলোকে চীন কর্তৃপক্ষ চরমপন্থা হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
উইঘুর বুলেটিনে কাজ করা উইঘুর মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট অ্যালিপ এরকিন জানান, কয়েক দশক ধরে স্কুল এবং সরকারি দফতরগুলোতেও রমজান মাসে রোজা রাখার বিষয়ে বিধি-নিষেধ আরোপ করে আসছে কর্তৃপক্ষ।
আর গত তিন বছরে মুসলিমদেরকে ইসলামি ঐতিহ্য থেকে দূরে রাখতে তাদের বাড়িতে গণ-নজরদারি ও আটকের মাত্রা বাড়ানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বর্তমানে জিনজিয়াং প্রদেশের বিভিন্ন কারাগারে ১২ লাখেরও বেশি মুসলিম আটক রয়েছে।
শুধু তাই নয়, সম্প্রতি দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত হয়েছে যে, ২০১৬ সালের পর থেকে গত তিন বছরে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে প্রায় ৩১টি মসজিদ ধ্বংস করেছে দেশটির প্রসাশন। তাছাড়া এই অঞ্চলের বেশ কয়েকটি ইসলামি স্থাপনাকে আংশিকভাবেও ধ্বংস করা হয়েছে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৮ মে ২০১৯, ১০:৪১ অপরাহ্ণ ১০:৪১ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…