ঘূর্ণিঝড় ফণী নিয়ে একপ্রকার স্বস্তির খবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঘণ্টায় ১৮০ থেকে ২১০ কিলোমিটার গতিবেগের ফণী এখন ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। তবে গতি কমলেও উপকূলীয় অঞ্চলে রয়েছে জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা।
জানা গেছে, মধ্যরাতের পরে যে কোনো সময় আঘাত হানতে পারে ফণী। বৃষ্টি হবে অনেক। ঝড়ো বাতাসে কাঁচা ঘরবাড়ি কিছু নষ্ট হতে পারে। ঝড়ো বাতাসে এবং জমি প্লাবিত হওয়ায় অনেক জায়গায় ফসল নষ্ট হবে। মারাত্মক কোনো বিপদের আশঙ্কা না থাকলেও মধ্যরাত থেকে পরদিন দুপুর পর্যন্ত সাবধানে থাকতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশের ঢোকার পর ফণী কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, রংপুর, দিনাজপুর হয়ে ঝড়টি শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ ভারতের মেঘালয়ে ঢুকে যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে আবহাওয়া বিভাগের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ।
রোববার নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, এরইমধ্যে ‘ফণী’র অগ্রভাগ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। মূলকেন্দ্র আসতে কিছুটা দেরি হবে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৩ মে ২০১৯, ৯:১২ অপরাহ্ণ ৯:১২ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…