সমাজে ধর্মীয় কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা হয়ে থাকে। আসলে যার কোনো ভিত্তি নেই অথবা ইসলাম ওই বিষয়গুলো সমর্থনও করে না। কিন্তু না জানা থাকার কারণে সাধারণ মানুষ বিষয়গুলো নিয়ে ভুল করে থাকে। এরকম কয়েকটি বিষয়ে আজকের প্রশ্নোত্তর।
প্রশ্ন. সুদখোর, হারাম ব্যবসায় জড়িত, চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীর টাকা অথ্যাৎ হারাম উপায়ে উপার্জিত অর্থ দিয়ে মসজিদ নির্মাণ করা যাবে কি?
উত্তর. এ ব্যাপারে প্রথমেই এ কথা জানা থাকতে হবে যে মসজিদ আল্লাহর ঘর।
আর আল্লাহ তাআলা পবিত্র, সুতরাং তাঁর ঘরও পবিত্র। মক্কার কুরাইশরা যখন আল্লাহর ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করল এক পর্যায়ে তাদের হালাল অর্থ শেষ হয়ে যায়, তখন তারা হাতিমকে বাহিরে রেখে কাজ সম্পন্ন করল।
কাফের হয়েও তারা অবৈধ অর্থ আল্লাহর ঘরে ব্যয় করেননি। এখন জেনে নেই এ ব্যাপারে শরিয়ত কি বলে? অবৈধ টাকা মসজিদে লাগানো হারাম। এতে মসজিদকে অপবিত্র করা হয়। অতএব দানকৃত বস্তু হারাম একথা নিশ্চিত জানা থাকলে সেই মাল মসজিদে ব্যয় করা যাবে না।
আর যদি দানকৃত বস্তু সম্পর্কে জানা না যায় তাহলে দেখতে হবে দাতার অধিকাংশ আয় হালাল কি না। যদি অধিকাংশ অর্থ হালাল হয় তাহলে তার প্রদত্ত বস্তু নেওয়া যাবে এবং মসজিদেও ব্যবহার করা যাবে।
কিন্তু দাতার অধিকাংশ আয় যদি হারাম হয় তাহলে ওই ব্যক্তির দান গ্রহণ করা বৈধ হবে না এবং ওই বস্তু মসজিদে লাগানোও জায়েজ হবে না। (ইমদাদুল ফাতওয়া)
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৯ নভেম্বর ২০১৮, ৩:৫৮ অপরাহ্ণ ৩:৫৮ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…