ফ্রেঞ্চ প্যাসিফিক টেরিটরির বাসিন্দারা স্বাধীন হতে চান না৷ নিউ ক্যালিডোনিয়ার বাসিন্দারা নির্বাচনের মাধ্যমে তাঁদের মতামত জানিয়েছেন৷ তাতেই উঠে এসেছে এমন তথ্য৷ নির্বাচনের ফল ঘোষণা না হলেও এখনও পর্যন্ত যে ফল প্রকাশ পেয়েছে তাতে বোঝা যাচ্ছে তাঁরা ফ্রান্সেরই অংশ হিসেবে থেকে যেতে চান৷
নাকচ ব্যালটের দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৫৯.৫ শতাংশ ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করার সিদ্ধান্ত নাকচ করে দিয়েছেন৷ স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম থেকে এই খবর প্রকাশ পেয়েছে৷
স্বাধীনতা চাই এই স্লোগান তুলে একসময় যথেষ্ট উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই অঞ্চল৷ ফ্রান্স থেকে বেরিয়ে গিয়ে নিজেদের আলাদা অস্তিত্ব জানান দিতে হয়েছে বিপ্লব৷ সেই সমস্যা সমাধান করতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ সাধারণ মানুষ কী চান তার উপর জোর দিয়েই নির্বাচন করা হয়৷
নিউ ক্যালিডোনিয়ায় নিকেলের আমানতে ভরপুর৷ যে নিকেল দিয়ে ইলেকট্রনিক্স উৎপাদন করা হয়৷ ফ্রান্সের কাছে এটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পদ৷
পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার এই প্রায় ১৭৫ হাজার মানুষ ভোটে অংশ নিতে পারেন যা মূল জনসংখ্যার ৩৯.১শতাংশ৷ এছাড়াও বাকি তিন শতাংশ মানুষও অর্থাৎ ২৬৮ হাজার মানুষও ফ্রান্স থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চান না৷ এই আইল্যান্ড ফ্রান্স সরকার থেকে প্রতি বছর প্রায় ১৩০০ মিলিয়ন ইউরো (£1.1bn; $1.5bn) লাভ করে৷
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকরন এই নির্বাচনের ফলাফল স্থানীয় সময় ১১টায় (12:00 GMT) টেলিভিশনে জানাবেন৷ প্রেসিডেন্ট রাজধানী নউমিয়া পরিদর্শনে এসে জানিয়েছিলেন “নিউ ক্যালিডোনিয়া ছাড়া ফ্রান্স সৌন্দর্যহীন৷”
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৫ নভেম্বর ২০১৮, ৪:৩৭ অপরাহ্ণ ৪:৩৭ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…