ভারতের প্রথম মহিলা শার্লক হোমস জানালেন তাঁর প্রথম মামলার কথা। দেশের প্রথম মহিলা গোয়েন্দা রজনী পণ্ডিত তাঁর প্রথম মামলার কথা তুলে ধরেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল।
এই ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে রজনী তাঁর জীবনের প্রথম গোয়েন্দাগিরির কথা তুলে ধরেন। পাশাপাশি, একজন মহিলা হওয়া সত্ত্বেও তিনি কীভাবে গোয়েন্দা হয়ে উঠলেন সে কথাও প্রকাশ্যে আনেন।
রজনী পণ্ডিতের ১৭ ঘণ্টা আগে করা ফেসবুক পোস্টে ইতিমধ্যেই ১৪ হাজার প্রতিক্রিয়া এসেছে এবং হাজার শেয়ারও হয়েছে। তিনি নিজেকে ‘হোমগ্রাউন, দেশি শার্লক’ বলতেই পছন্দ করেন।
রজনী পণ্ডিত জানান, মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম মামলা হাতে নেন এবং তা সাফল্যের সঙ্গে সমাধান করেন। এরপরই তাঁর গোয়েন্দাগিরির কথা সবার মুখে মুখে শোনা যায়। দেশি শার্লক তাঁর ফেসবুক পোস্টে জানান, তিনি একসঙ্গে দু’টো খুনের মামলার তদন্ত করতে শুরু করেন এবং তদন্তের জন্য তাঁকে পরিচারিকা সেজে যেতে হয়।
রজনী বলেন, ‘আমি ছ’মাস পরিচিরিকা হয়ে এক মহিলার সঙ্গে থাকতে শুরু করি। ওই মহিলাকেই খুনি হিসাবে সন্দেহ করা হয়েছিল। কিন্তু একবার রেকর্ডিংয়ের সময় শব্দ হওয়ায় ওই মহিলার আমার ওপর সন্দেহ বাড়ে এবং আমাকে কাজ থেকে ছাড়িয়ে দেওয়া হয়’।
ফেসবুকে রজনী পণ্ডিত এই ঘটনা তিনি কীভাবে সমাধান করেছেন তা ব্যাখা করে জানান। অনেকেই নিজেদের প্রতিক্রিয়ায় জানান যে বলিউডের উচিত তাঁর ওপর ছবি তৈরি করা।
রজনী পণ্ডিত জানান, তিনি তাঁর জীবনে ৮০ হাজার কেস সমাধান করেছেন এবং তিনি দু’টি বইও লিখে ফেলেছেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের পক্ষ থেকে তাঁকে পুরস্কৃত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৩১ অক্টোবর ২০১৮, ৮:০৫ অপরাহ্ণ ৮:০৫ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…