জিম্বাবুয়েকে ৭ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ওয়ানডে সিরিজ নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের ২৪৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়েই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।
১৪৮ রানের অসাধারণ এক জুটির পর, জয়টা হয়ে দাঁড়ায় সময়ের ব্যাপার। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৯০ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন ইমরুল কায়েস। আগ্রাসী ভঙ্গীতে খেলা লিটন দাসের ব্যাট থেকে আসে ৮৩ রান।
১৪৮ রানে লিটন বিদায় নেয়ার পর পরই সাজঘরে ফেরেন ফজলে মাহমুদ। এদিনও রানের খাতা খুলতে পারেননি এই সম্ভাবনাময় ব্যাটসম্যান। স্নায়ুচাপে নিজের উইকেটটা এক রকম উপহারই দিয়েছেন সফরকারীদের।
এরপর মুশফিক-ইমরুলের সাবধানী জুটিতে আর মাথা তুলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। দলীয় ২১১ রানের মাথায় ইমরুল আউট হন ৯০ রান করে। একটু সতর্ক হলেই টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটা পেয়ে যেতেন টাইগার ওপেনার।
এরপর মুশফিক ও মিথুনের জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়নি স্বাগতিকদের। সফরকারী বোলার পুরো ম্যাচেই ছিলেন নিষ্প্রভ। টাইগার ব্যাটসম্যানদের অনবদ্য ব্যাটিং প্রদর্শণী নিস্তেজ মনে হয়েছে জিম্বাবুয়েকে।
এর আগে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৪৭ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। সাবলীল ব্যাটিংয়ে এক পর্যায়ে আরো বড় স্কোরের পথে ছিল সফরকারীরা।
তবে শেষ দিকে টাইগারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে মাসাকাদজা বাহিনীকে বেঁধে ফেলে টাইগাররা। সর্বোচ্চ ৭৫ রান করেন ব্রেন্ডন টেইলর। এছাড়া ৪৯ রান করেন সিকান্দার রাজা। টাইগারদের হয়ে ৪৫ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ২৪৭/৩ (৪৬.২ ওভারে)
লিটন ৮৩, ইমরুল ৯০
জিম্বাবুয়ে: ২৪৬/৭ (৫০ ওভারশেষে)
টেইলর ৭৫, সিকান্দার ৪৯
সাইফউদ্দিন ৩/৪৫
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৪ অক্টোবর ২০১৮, ১০:১৮ অপরাহ্ণ ১০:১৮ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…