নামাজে হাত, পা ও চোখের অবস্থা হাদিসের আলোকে এ রকম- দাঁড়ানো অবস্থায় অঙ্গগুলোর অবস্থান
১. দু’পায়ের আঙুলগুলো কিবলামুখী করে রাখা এবং উভয় পায়ের মাঝে চার আঙুল বা আধা হাত ফাঁকা রাখা। কারও শরীর বেশি মোটা হলে এর বেশিও ফাঁকা রাখা যাবে। [নাসায়ি শরিফ, হাদিস : ৮৯২; হিন্দিয়া, খণ্ড : ১, পৃষ্ঠা : ৭৩]
২. তাকবিরে তাহরিমা বা শুরুর আল্লাহু আকবর বলার সময় চেহারা কিবলার দিকে রেখে দৃষ্টি সিজদার জায়গায় রাখা। হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝুঁকানো। [তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ৩০৪; মুস্তাদরাক, হাদিস : ১৭৬১]
৩. উভয় হাত কান পর্যন্ত উঠানো। এ সময় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি কানের লতি পর্যন্ত উঠালেই হয়, কানে হাত লাগানো জরুরি নয়। [মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৩৯১]
৪. হাত উঠানোর সময় আঙুলগুলো ও হাতের তালু কিবলামুখী করে রাখা। [তাবরানি আওসাত, হাদিস : ৭৮০১]
৫. আঙুলগুলো স্বাভাবিকভাবে রাখা। একেবারে মিলিয়ে বা একেবারে ফাঁকা করে না রাখা। [মুস্তাদরাক, হাদিস : ৮৫৬]
৬. হাত বাঁধার সময় ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠ বা পাতার ওপর রাখা। [আবু দাউদ শরিফ, হাদিস : ৭২৬]
৭. ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি গোলাকার বৃত্ত বানিয়ে বাম হাতের কব্জি ধরা। [তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২৫২]
৮. অবশিষ্ট তিন আঙুল বাম হাতের ওপর স্বাভাবিকভাবে রাখা। [ফাতহুল কাদির, খণ্ড : ১, পৃষ্ঠা : ২৫০]
৯. নাভির নিচে হাত বাঁধা। সাস্থ্য বেশি মোটা হলে স্বাভাবিকভাবে ছেড়ে দেয়া, যেখানে গিয়ে থামে।
[আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬৫; হিন্দিয়া, খণ্ড : ১, পৃষ্ঠা : ৭৩]এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৩ অক্টোবর ২০১৮, ১২:৪৭ অপরাহ্ণ ১২:৪৭ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…