রোমাঞ্চ ছড়ানো ফাইনালে শেষ বলে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে এশিয়ান ক্রিকেটের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট মাথায় দেয় ভারত। ইতোমধ্যে দেশে ফিরেছে ভারতীয় দল।
অধিনায়ক থেকে শুরু করে খেলোয়াড়রা প্রশংসার বৃষ্টিতেই ভিজছেন। ব্যতিক্রম ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ রবি শাস্ত্রী। ফাইনালের পর থেকেই নেটিজেনদের ব্যঙ্গ-বিদ্রুপের শিকার হচ্ছেন শাস্ত্রী।
তাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে চলছে ভারতীয় সমর্থকদের তুমুল হাসি-তামাশা। কী করেছিলেন শাস্ত্রী, যে এভাবে ব্যঙ্গ করা হচ্ছে শাস্ত্রীকে?
ঘটনার সূত্রপাত, এশিয়া কাপের ফাইনালের দিন। বাংলাদেশের ছুঁড়ে দেওয়া ২২৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শেষ বলে জয় তুলে নেওয়ার পর সম্প্রচারকারী সংস্থার পক্ষ থেকে ধারাভাষ্যকার কেভিন পিটারসেন সাক্ষাৎকার নিতে ডাকেন শাস্ত্রীকে। টিভি পর্দায় তখন দেখানো হচ্ছিল, পিটারসন ও ভারতীয় কোচের সেই সাক্ষাৎকার।
এ সময় শাস্ত্রীকে দেখে মনে হচ্ছিল মদ্যপান করেছেন তিনি। চোখ ছিল ঢুলুঢুলু। ওই সাক্ষাতকারের একটি স্ক্রিনশট মুহূর্তেই ছড়িয়ে পরে নেট দুনিয়ায়। শুরু হয় তুমুল ঠাট্টা-তামাশা, যা এশিয়া কাপের পর্দা নামার তিনদিন পরও থামেনি। শাস্ত্রীকে মাতাল ভেবেই সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমগুলো ছেয়ে গেছে কাল্পনিক কথোপকথন ও সরস মন্তব্যে।
যেমন কেউ কেউ বলছেন, সে সময় পিটারসন জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘ম্যাচের কোন শটটা সব থেকে ভাল ছিল!’ জবাবে শাস্ত্রী নাকি বলছেন, ‘ওই যে যেটা রাহুল শেষ বার বানিয়ে দিল।’
আবার আরেকটি কথোপকথন দেখা যায় এরকম – পিটারসন জিজ্ঞেস করেছেন, ‘কেমন বোধ করছেন শাস্ত্রী? জবাবে ভারতীয় কোচ বলছেন, বমি বমিও লাগছে!’
আবার আরেকটি কথোপকথন ছিল এমন – পিটারসন বলছেন, ‘অসাধারণ একটি ফাইনাল ছিল। জবাবে শাস্ত্রী বলেন, তাই নাকি? হাইলাইটস দেখতে হবে তাহলে!’
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১ অক্টোবর ২০১৮, ৮:২৯ অপরাহ্ণ ৮:২৯ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…