মিষ্টি একটা পাখি। এই বাংলার একেবারে ঘরের পাখি সে। কিন্তু খুনখারাপির মতো ব্যাপারের সঙ্গে কেন তার নাম জড়িয়ে গেল? কীভাবে? জেনে নিন। কুচকুচে কালো রঙের পাখি। চোখের দু’পাশে হলুদের আলপনা, কমলা রঙের ঠোঁট। সৌন্দর্য নিয়ে তর্ক করা বোকামো।
ঘটনা হল, ময়না পাখি সব মিলিয়ে মোট ১৩ রকমভাবে ডাকতে পারে। রীতিমতো অভিজ্ঞ কান ছাড়া সেই ডাক কেউ বুঝবেন না। রাতের অন্ধকারে বা গভীর জঙ্গলে বা গাছের পাতার আড়ালে এরা যখন নিজেদের লুকিয়ে রাখে, তখন এদের খুঁজে বের করার একটিই মাত্র সূত্র থাকে, ডাক।
ডাক শুনেই অভিজ্ঞ ব্যক্তি বুঝতে পারেন, ময়না কোথায় রয়েছে। ফাঁকি দেওয়ার জন্য ময়না গলা পাল্টে ডাকলেও অভিজ্ঞ ব্যক্তি ঠিক খুঁজে নেন। ঠিক একইভাবে পোস্টমর্টেমেও অন্ধকারে থাকা কোনও রহস্যকে সামান্য সূত্র দিয়েই বের করে আনেন অভিজ্ঞ তদন্তকারী। সেই থেকেই পোস্টমর্টেমের বাংলা ময়নাতদন্ত।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৩০ জুলাই ২০১৮, ৬:৫৭ পূর্বাহ্ণ ৬:৫৭ পূর্বাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…