দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ আম বাগান। গাছে গাছে ঝুলছে হিমসাগর, আম্রপলি, ল্যাংড়াসহ নানা জাতের সুস্বাদু আম। যার বেশির ভাগই ব্যাগিং পদ্ধতিতে চাষ করা।
লাভবান হবার আশায় ব্যাগিং পদ্ধতিতে আম চাষ করা শুরু করেছিলো বাগান মালিকরা। কিন্তু প্রতিকেজি আমের মূল্য ১০ টাকা হওয়ায় লাভ তো দূরের কথা উৎপাদন খরচই উঠছে না তাদের।
অন্যদিকে বাগানেই পচে নষ্ট হচ্ছে বিপুল পরিমাণ আম। এ অবস্থায় লোকসানের মুখে পড়েছেন দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। তবে, সুস্বাদু এই ফল ভালো দামে বাজারজাতকরণে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
এবার এই উপজেলার প্রায় ৮০৫ হেক্টর বাগানে, আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১৫ হাজার মেট্রিক টন ধরা হলেও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ফলন হয়েছে বাম্পার। স্থানীয় কৃষি বিভাগের দাবি, ছাড়িয়ে গেছে লক্ষ্যমাত্রা।
বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা জানায়, ‘খুব আশা করে ব্যাগিং পদ্ধতি ব্যবহার করেছিলাম, ভেবেছিলাম লাভবান হবো। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে আম বিক্রি করার জায়গায় খুঁজে পাচ্ছি না।’
লোকসানের হাত থেকে বাঁচাতে, বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে চাষ করা এসব আম দেশ ও বিদেশে বাজারজাতকরণে পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানান দিনাজপুর নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু রেজা মো. আসাদুজ্জামান।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৭ জুলাই ২০১৮, ১:২৫ অপরাহ্ণ ১:২৫ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…