অপরাধ

হাঁটুর মাংসপেশির শক্তি কমে গেলে যা করণীয়

হাঁটুর গঠন অনুযায়ী অস্থির পাশাপাশি কিছু রশ্মির মতো জিনিস থাকে যেগুলোকে মেডিকেল পরিভাষায় লিগানেন্ট বলা হয়। মূলত এ লিগানেন্টগুলোই হাঁটুর জয়েন্টের স্ট্যাবিলিটি বা অবস্থান ধরে রাখে।

যখনই কোনো কারণে এ লিগানেন্ট বা মাংসপেশিতে আঘাতপ্রাপ্ত হয় কিংবা মাংসপেশির শক্তি কমে যায় তখন আক্রান্ত ব্যক্তির কাজকর্মে অসুবিধা দেখা দেয়।

বিশেষ করে হাঁটু ভাঁজ করে বসা, কিংবা হাঁটু ভাঁজ হয় এমন কাজ করতে অসুবিধা হয়, ফলে রোগী হাঁটুতে ব্যথা অনুভব করে, আবার এ প্রযুক্তির যুগে মানুষ এত অলস জীবনযাপন করে যে কোনো ফিজিক্যাল এক্টিভিটি বা শারীরিক কার্যক্রম নেই বললেই চলে।

করণীয়: এ ধরনের সমস্যা প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম, তাই প্রতিরোধের জন্য প্রত্যেকেরই কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করা উচিত, অন্তত সপ্তাহে পাঁচ দিন করে দেড় মাস হাঁটা উচিত। আর যারা ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের জন্য কিছু সহজ ব্যায়াম করলেই আশা করি সুস্থ হয়ে যাবেন কিন্তু ব্যায়ামটি অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শে করতে হবে। আসলে প্রতিকার নয় প্রতিরোধ উত্তম। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসায় না নিলে জটিলতা বাড়ে।

শেয়ার করুন:

এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৯ মে ২০১৮, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ণ ১১:৩৪ পূর্বাহ্ণ

শেয়ার করুন

সর্বশেষ সংবাদ

  • ইসলাম

ইবনে সীরীনের মতে স্বপ্নে মা হারিয়ে যাওয়ার স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী?

মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…

২০ এপ্রিল ২০২৪, ২:৪১ অপরাহ্ণ
  • স্বাস্থ্য

ঘন ঘন প্রস্রাব প্রতিকারে হোমিও চিকিৎসা

ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…

৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৮ অপরাহ্ণ
  • লাইফস্টাইল

তরমুজ খাওয়ার পর কোন ভুলে পেট ফুলে ওঠে?

বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…

৬ এপ্রিল ২০২৪, ২:১৮ অপরাহ্ণ