কাজের জন্য বা ঘোরার উদ্দেশ্যে বাড়ির বাইরে বেরোতেই হবে। এ সময় বাসে-কারে-ট্যাক্সিতেও চড়তেই হবে। কিন্তু দ্রুতগতিতে গাড়ি চলতে শুরু করলেই যদি মাথার যন্ত্রণা শুরু হয়ে যায় বা গা গোলাতে থাকে, বমি বমি ভাব শুরু হয়ে যায়।
কেউ কেউ আবার গাড়ি দূর যেতেই বমি করে বসেন। তাহলে তো গাড়িতে ওঠাই মুশকিল আপনার জন্য। এজন্য বাসযাত্রায় সঙ্গে পলিথিন ব্যাগ রাখেন। তাই লজ্জা এড়াতে বাসে চড়াই বন্ধ করে দিয়েছেন? ভাবছেন, এই সমস্যা কিভাবে কাটিয়ে উঠবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কয়েকটা সাধারণ নিয়ম মেনে চললে এ সমস্যা এড়ানো যেতে পারে।
মানুষের শরীরে ৩টি অংশ গতি নির্ণয় করতে পারে এবং সেই তথ্য মস্তিষ্কে পৌঁছে যায়। এই ৩টি অংশ হলো- চোখ, অন্তঃকর্ণ এবং ত্বক। এদের ‘সেন্সরি রিসেপ্টর” বলা হয়। যখনই এই ৩ সেন্সরের মধ্যে কোনো অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়, তখনই মূলত মোশন সিকনেস দেখা দেয়। চলুন জেনে নেই, এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা যা করবেন-
১. গাড়িতে বসে সামনের দিকে না তাকিয়ে রাস্তার দিকে তাকানোর পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ২. যাত্রাপথের গতির বিরপীতে তাকাতেও নিষেধ করছেন ডাক্তাররা। ৩. পোড়া পেট্রোল ও কালো ধোঁয়ার গন্ধ কাটাতে আপনার পছন্দের এয়ারফ্রেশনার সঙ্গে নিতে পারেন। ভাল গন্ধের এয়ারফ্রেশনার কাজে দিতে পারে।
৪. চলতি পথে নির্দিষ্ট দূরত্বে কিছুক্ষণের জন্য বিরতি নিতে পারেন। ৫. গাড়ির ভেতর মোবাইল ফোন বা ট্যাব ব্যবহার না করাই ভাল। ৬. যাত্রাপথে যে সিটে কম ঝাঁকুনি লাগে বা সামনের দিকের সিট বেছে নিন। ৭. জোরে জোরে শ্বাস নিয়ে আস্তে আস্তে ছাড়তে হবে। ৮. বাসে উঠে সুন্দর, সুরেলা, স্নিগ্ধ পছন্দের গান শুনতে পারেন।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৭ মে ২০১৮, ৬:২৭ পূর্বাহ্ণ ৬:২৭ পূর্বাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…