দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় মলদ্বার বিহিন ‘৬ পা’ বিশিষ্ট একটি গরুর বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটিকে দেখতে উৎসুক মানুষ ভীড় জমাচ্ছে। রবিবার (৬ মে) বিকেল সাড়ে ৪ টায় খানসামা উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া (চৌধুরীপাড়ার) মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে মহবুর রহমানের বাড়িতে ছয় পা ওয়ালা অদ্ভূত এই বাছুরটি জন্ম হয়েছে।
‘ছয় পা’ বিশিষ্ট বাছুরের জন্ম হওয়ার খবর এলাকায় প্রচার হলে এলাকার মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। আশপাশের গ্রামের শত শত উৎসুক জনতা এক নজর দেখতে গাভীর মালিকের বাড়িতে ভিড় করতে থাকে। বাছুরটির সামনে ২ পা ও পিছনে ৪ পা রয়েছে।
এ ব্যাপারে গাভীর মালিক মহিবুর রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, গাভীটি তিনি পার্শ্ববর্তী পাড়ার আঃ সাত্তারের কাছ থেকে নিয়েছে। তিনি পেশায় একজন কৃষক।
তিনি দীর্ঘ দিন যাবৎ গরু বাছুর পালন করে আসছে। গাভীটির প্রথম বাছুর ৬ পা বিশিষ্ট হওয়ায় আশে পাশের গ্রামের শত শত উৎসুক জনতা বাড়িতে বাছুরটিকে দেখার জন্য ভিড় করছে।
এ বিষয়ে উপজেলা ভেটেরিনারী সহকারী কর্মকর্তা জীতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, অনেক সময় কনজেনিটাল ডিফেক্টের (জন্মগত ত্রুটি ) কারণে এমনটা হয়ে থাকে। এ ধরণের ঘটনা সচারাচর দেখা যায় না।
তবে বাছুরটির মলদ্বার না থাকায় প্রচুর পরিমানে দুধ ও ভিটামিন খাওয়াতে হবে। এভাবে কয়েকদিন খাওয়ালে বাছুরটিকে সুস্থ করে তোলে অপারেশনের মাধ্যমে মলদ্বার বের করা যাবে।
উল্লেখ্য গত ২৪ ফেব্রুয়ারি খানমাসা উপজেলঅর শতগ্রাম ইউনিয়নের গরফতু গ্রামের ফেরিওয়ালা মো. জামাল উদ্দিনের বাসায় দুই পা ওয়ালা একটি বাছুর জন্ম নেয়। বাচুরটি এখন জীবিত রয়েছে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৭ মে ২০১৮, ৫:১৩ অপরাহ্ণ ৫:১৩ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…