‘সন্ন্যাসী রাজা’-নায়িকা অদ্রিজা রায় যখন অভিনয় জগতে পা রাখেন, তখনও তিনি ছিলেন নাবালিকা। অথচ ‘বেদেনি মলুয়ার কথা’ ধারাবাহিকে রাজকুমারী ঊর্মিমালার অভিনয় দেখে বোঝার উপায় ছিল না যে তাঁর বয়স আঠেরো পেরোয়নি তখনও। ‘পটলকুমার গানওয়ালা’-তে সুভাগার চরিত্রে তাঁকে দেখে আরও উপায় ছিল না বোঝার।
কিন্তু গত বছর আঠেরোয় পা দিয়েছেন অদ্রিজা অর্থাৎ এই বছর জুলাই মাসে তাঁর বয়স হবে ১৯। এত অল্প বয়সেই বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় তারকা হয়ে ওঠার পিছনে কিন্তু রয়েছে তাঁর পরিবার ও অভিভাবকদের অকুণ্ঠ সহযোগিতা। অদ্রিজার বাবা আনন্দ রায় ও মা গীতা রায় অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত নন ঠিকই কিন্তু তাঁদের অনুমতি ছাড়া তো আর এই পেশায় পা রাখা সম্ভব ছিল না অদ্রিজার।
তবে বাবা-মা ছাড়াও অদ্রিজার ছোটবেলা কেটেছে দুই কাকু ও ঠাকুমার কাছে। অদ্রিজার ছোটকাকা আদিত্য রায় বাংলা ছবি ও টেলিভিশনের একজন সুপরিচিত অভিনেতা। অনুপ্রেরণা হিসেবে তাঁর অবদান অবশ্যই বিরাট।
কাজের প্রয়োজনে এখন বেশিরভাগ সময় দক্ষিণেশ্বরের বাড়ি ছেড়ে দক্ষিণ কলকাতার ফ্ল্যাটেই থাকতে হয় অদ্রিজাকে। পরিবারকে খুব মিস করেন বলেই শ্যুটিং বাদ দিলে যতটা পারেন, পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটান তিনি।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৬ এপ্রিল ২০১৮, ১২:০৩ অপরাহ্ণ ১২:০৩ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…