এখন গ্রীষ্মকাল। চারদিকে গনগনে রোদ। বাইরে বের হলেই পরতে হচ্ছে সানগ্লাস। হাঁটতে হাঁটতে চোখে পড়ছে ফুটপাতে সাজানো কম দামি সানগ্লাস। তা দেখেই সাময়িক আরাম আর ফ্যাশন করতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনছেন অনেকেই।
কম দামি এ সানগ্লাসে তৃতীয় শ্রেণির প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয়। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আটকানোর কোনো ক্ষমতা নেই এর। উল্টো চোখের জন্য তা ভয়ংকর ক্ষতিকর। রোদের কবল থেকে চোখ বাঁচাতে গিয়ে বরং বিপদ ডেকে আনছেন। চিকিৎসকরা বলছেন, এ বিপদ অনেক ভয়ংকর।
জানা যায়, কম দামি সানগ্লাস ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করছে। ছোটদের সান্ত্বনা দিতে আমরা রাস্তা থেকে খেলনা চশমা কিনে দেই। পরবর্তীতে এদের চোখে সমস্যা দেখা দেয়। শুধু তা-ই নয়, এসব কম দামি সানগ্লাসের কারণে চল্লিশ বছর বয়সেই চোখে ছানি পড়ে যাচ্ছে। একটানা পানি পড়ছে চোখ থেকে। হঠাৎ শুকিয়ে যাচ্ছে চোখের কর্নিয়া।
চিকিৎসকরা জানান, কম দামি সানগ্লাস ব্যবহারকারীরা আক্রান্ত হচ্ছেন ‘রিফ্রাক্টিভ এরর’ নামক রোগে। কম দামি সানগ্লাসের ফলে অমূল্য সম্পদ চোখেরই বারোটা বেজে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে কম দামি চশমা পরলে হতে পারে ‘আইলিড’ ক্যান্সারও।
ভারতের আরআইও’র চক্ষু রোগ বিশেষজ্ঞ হিমাদ্রী দত্ত বলেন, ‘ফুটপাতের সানগ্লাসের পাওয়ার ঠিক নেই। তাই ভুল পাওয়ারের জন্য মাথাব্যথা হতে পারে। শুধু পলিকার্বোনেট লেন্সই অতিবেগুনি রশ্মি আটকাতে পারে। সে জন্য অপটোমেট্রিস্টের কাছে গিয়ে সানগ্লাস পরীক্ষা করিয়ে নিন।’
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২১ এপ্রিল ২০১৮, ১২:০১ অপরাহ্ণ ১২:০১ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…