আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে নিশ্চয়ই রয়েছে ১৩ বা ১৭ সংখ্যার একটি নম্বর। যে নম্বরকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিভাবে এই নম্বরগুলো নির্ধারণ করা হলো? কি তথ্য আছেন এই নম্বরে? জেনে নিতে পারেন এখন থেকে -
১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ্যার তাদের প্রথম ৪টি সংখ্যা হচ্ছে জন্ম সাল। তবে প্রথম পর্যায়ে বিতরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরগুলো ১৩ সংখ্যার। এই নম্বরে জন্ম সাল যুক্ত করা হয়নি। ২. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে জেলা কোড। যেমন: ঢাকার জন্য এই কোড ২৬। ৩. পরবর্তী ১টি সংখ্যা হচ্ছে আরএমও (RMO) কোড। যেমন: সিটি কর্পোরেশন - ৯, সেনানিবাস - ৫, পৌরসভা - ২, পল্লী এলাকা - ১, পৌরসভার বাইরের এলাকা - ৩, অন্যান্য - ৪।
৪. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে উপজেলা কোড। ৫. পরবর্তী ২টি সংখ্যা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)। ৬. সবশেষ ৬টি নম্বর হচ্ছে ব্যক্তিগত কোড নম্বর।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৪ এপ্রিল ২০১৮, ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…