ছাত্রলীগ নেত্রী এশার প্রতি যারা মানবিকতা দেখাচ্ছেন, তাদের প্রত্যেককে ‘পলিটিকস করতে হবে’ শর্তে হলগুলোর গণরুমে ১ মাসের জন্য ওঠানোর দাবি জানাচ্ছি। তখন দেখব এদের এই ম্যান্ডেলাগিরি কই থাকে। হলের এই নেতা-পাতি নেতারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর কী পরিমাণ পশুর মতো আচরণ করে, আপনাদের ন্যুনতম ধারণা নাই। থাকলেও এখন অতি-মানবিকতা দোয়াচ্ছেন!
শুধুমাত্র হলে থাকার জায়গা দেওয়ার বিনিময়ে এই নেতারা এক রকম দাসখত লিখে নেন। তাদের কথায় উঠতে বসতে হয়। তাদের ‘চোখে চোখ তুলে তাকানো’র অপরাধে হল থেকে বের করে দেওয়া হয় যখন খুশি তখন। আমার হলের সিনিয়র আসাদ ভাইকে এখনো রাস্তায় দেখলে সালাম দেই, উনিও বুকে টেনে নেন স্নেহে। আর এই পাতি নেতারা ফার্স্ট ইয়ারে পড়ার সময় ফোর্থ ইয়ার এমনকি মাস্টার্সের বড় ভাইদের গায়েও অবলীলায় হাত তোলে।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১৩ এপ্রিল ২০১৮, ৫:৫৯ পূর্বাহ্ণ ৫:৫৯ পূর্বাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…