১৯৩৭:
রাজ্য পরিষদ: মিয়া আবু হাফিজ
প্রাদেশিক পরিষদ: কাজী এমদাদুল হক
১৯৪৬:
রাজ্য পরিষদ: শাহ আ: হামিদ
প্রাদেশিক পরিষদ: নজির হোসেন খন্দকার
১৯৫২:
জাতীয় পরিষদ: নজির হোসেন খন্দকার
গন পরিষদ: আবুল কাশেম(রৌমারী-চিলমারী-উলিপুর)
১৯৫৪:
জাতীয় পরিষদ:
গন পরিষদ: আ: রহমান মোক্তার
১৯৬২:
জাতীয় পরিষদ: আবুল কাশেম(কুড়িগ্রাম মহকুমা)
গন পরিষদ: আবুল মুনছুর আহম্মেদ(রৌমারী-চিলমারী-উলিপুর)
১৯৬৫:
জাতীয় পরিষদ: আবুল কাশেম(রৌমারী-চিলমারী-উলিপুর-শেরপুর-বকশিগন্জ-ইসলামপুর-শ্রীবর্দী-দেওয়ানগন্জ)
গন পরিষদ: আবুল বাসার- আবুল কাসেমের ছোট ভাই(রৌমারী-চিলমারী-উলিপুর)
১৯৭০:
জাতীয় পরিষদ: সাদাকাত হোসেন ছক্কু মিয়া (রৌমারী-চিলমারী-উলিপুরের গুনাইগাছ ও বজরা ইউনিয়ন)
গন পরিষদ: নুরুল ইসলাম পাপু মিয়া (রৌমারী-চিলমারী)
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩, ৮:২২ অপরাহ্ণ ৮:২২ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…