মূলত হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগের নবী এবং তাদের উম্মতরা বেশি দিন বাঁচত। ফলে তারা মহান আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার সময় বেশি পেত। পরে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে উম্মতদের জন্য ফরিয়াদ করলে আল্লাহ তায়ালা লাইলাতুল কদরের রাত কে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
ফলে শেষ নবীর উম্মতরা কম সময় বেঁচে থাকলেও অনেক বেশি ইবাদত করার সুযোগ পায়। কোন নবী কত দিন বেঁচে ছিলেন তা জেনে নিয়ে একটু ধারণা নিন ওই সকল নবী এবং তাদের উম্মতরা মহান আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য কতটা সময় পেত।
১। আদম (আ)- ১০০০ বছর। ২। নূহ (আ)- ৯৫০ বছর। ৩। শুয়াইব (আ)- ৮৮২ বছর। ৪। সালেহ (আ)- ৫৮৬ বছর। ৫। যাকারিয়া (আ)- ২০৭ বছর। ৬। ইব্রাহিম (আ)- ১৯৫ বছর। ৭। সুলাইমান (আ)- ১৩৭ বছর। ৮। ইয়াকুব (আ)- ১২৯ বছর। ৯। মুসা (আ)- ১২৫ বছর। ১০। ইসহাক (আ)- ১৫০ বছর। ১১। হারুন (আ)- ১১৯ বছর। ১২। ইউসুফ (আ)- ১১০ বছর। ১৩। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা)- ৬৩ বছর।,
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২০ ডিসেম্বর ২০১৩, ১০:২৪ অপরাহ্ণ ১০:২৪ অপরাহ্ণ
মা হারানোর স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী? স্বপ্নে একজন মাকে হারিয়ে যাওয়া এমন একটি দর্শনের মধ্যে রয়েছে…
ঘন ঘন প্রস্রাব হল স্বাভাবিকের চেয়ে অতি মাত্রায় প্রস্রাবের চাপ বা প্রস্রাব করা। একজন প্রাপ্তবয়স্ক…
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। গ্রীষ্মকালীন এই ফল সবারই প্রিয়। বিশেষ করে রমজানে এই ফলের কদর…