এই প্রশ্নের উত্তর অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলমান ব্যক্তিও জানেন না। এছাড়া কুরবানি সংক্রান্ত অন্যান্য মাসয়ালাও না জানার ফলে দারুণ ত্যাগ-তিতিক্ষা থাকার পরও অনেকের কুরবানি মহান আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না। আসুন জেনে নেই কুরবানির প্রয়োজনীয় মাসয়ালা।
ইসলাম ধর্মে কুরবান একটি গুরূত্বপূর্ণ ইবাদত। প্রত্যেক সামর্থবান ব্যক্তির ওপর কুরবানি করা ওয়াজিব। যে ব্যক্তির সামর্থ রয়েছে কিন্তু কুরবানি করলো না তার জন্য কঠিন তিরস্কার করা হয়েছে।
হাদিস শরিফে এসেছে, হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যার কুরবানীর সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু সে কুরবানী করে না, সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।
(আত-তারগিব ওয়া আত-তারহিবঃ ২/১৫৫)
সামর্থ্যবান ব্যক্তির সংজ্ঞাও ইসলামি শরীয়াতে দেয়া হয়েছে। ১০ যিলহজ্ব ফজর থেকে ১২ যিলহজ্ব সূর্যাস্ত পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে যে ব্যক্তি ‘নেসাব’ পরিমাণ সম্পদের মালিক হবেন, তাঁর ওপরেই
কুরবানি ওয়াজিব হবে। উল্লেখ্য, এই নেসাব পরিমাণ সম্পদ তাঁর কাছে এক বছর থাকা ওয়াজিব নয়। বরং কুরবানির তিন দিনের মধ্যে যে কোনো দিন থাকলেই কুরবানি ওয়াজিব হবে। (রদ্দুল মুহতারঃ ৬/৩১২)
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় আগস্ট ২১, ২০১৮ ৭:৩২ পূর্বাহ্ণ
যুক্তরাজ্যের ৯৫ বছর বয়সী কৃষক জেমস স্টিল তার হাতে থাকা দামি রোলেক্স ঘড়িটি হারিয়ে ভেবেছিলেন,…
হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচার আলফালফা (Alfalfa Mother Tincture) মূলত Medicago sativa নামক আলফালফা উদ্ভিদ থেকে তৈরি…
আমাজন রেইনফরেস্টকে সাধারণত "পৃথিবীর ফুসফুস" বলা হলেও, সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এই ধারণাটি অতিরঞ্জিত প্রমাণিত হয়েছে।…