রাজধানীর গুলশানের একটি বাসা থেকে উদ্ধার হওয়া কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়ারা তিন ভাই বোন। দুই বোন এক ভাইয়ের সংসারে মা-বাবা জীবিত নেই। বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান ও মা সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা কাজী সেতারা বেগম।
কুমিল্লার মনোহরপুর সোনালী ব্যাংকের পেছনে সেতারা সদন নামের বাড়িটিতে থাকেন মুনিয়ার পরিবার। বড় ভাই আশিকুর রহমান, পেশায় ওষুধ কোম্পানীর চাকরিজীবী। এরপর বোন নুসরাত জাহান একজন গৃহিণী। আর মুনিয়া রাজধানীর মিরপুর ক্যান্টনম্যান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
সেতারা সদনে থাকা আশিকুর রহমান জানান, মুনিয়া কুমিল্লা মডার্ন স্কুলের শিক্ষার্থী ছিলেন। পাঁচ বছর আগে ঢাকায় চলে যান। গত বছর এসএসসি পাস করেন। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে পৈত্রিক সম্পত্তি তিন ভাইবোনের মাঝে টানপোড়েন হয়। এ সংক্রান্ত একটি মামলা আদালতে বিচারাধীন।
মুনিয়া সম্পর্কে তার বড় ভাই বলেন, সে টুকটাক মডেলিং ও অভিনয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন। তবে খুব ভালো ছবি আঁকতে পারতেন। গতকাল ইফতারের সময় তার মেজ ভগ্নিপতি মিজানুর রহমান ফোন করে জানান তার ছোট বোন মুনিয়া আর বেঁচে নেই। তারপর সারা রাত ঘুমাতে পারেন নি।
তিনি আরও বলেন, তার বোন মুশারাত জাহান মুনিয়া কোনোভাবেই আত্মহত্যা করতে পারে না। সে খুব আত্মপ্রত্যয়ী একটা মেয়ে। নিশ্চয় এটার পেছনে রহস্য আছে। কারণ ছোট বেলা থেকেই আশিকুর রহমান তার বোনকে কোলে পিঠে করে বড় করেছেন। মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনাকে হত্যাকাণ্ড উল্লেখ করে আশিকুর রহমান সবুজ দায়ীদের আটক ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ২৭ এপ্রিল ২০২১, ৭:২৪ অপরাহ্ণ ৭:২৪ অপরাহ্ণ
মূত্রাশয় বা মূত্রথলিতে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ প্রদাহ ও অস্বস্তি বাড়ায়। লক্ষণের মধ্যে রয়েছে- প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, ঘন…
মুফতি মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম: ইসলামী শরীয়তে স্বর্ণ ও রুপা প্রত্যেকটির নেসাব সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র। একটি অপরটির…
রমজান দরজায় কড়া নাড়ছে। এ সময়টাতে ইফতার থেক সেহরিতে কী, খাবেন ঘরের রাঁধুনির জন্য তা…