রমজান শুরুর আগে গরু ও খাসির মাংসের দাম নির্ধারণ করে বাজারে বাজারে মূল্যতালিকা টানানোর নির্দেশ দেয় সিটি করপোরেশন। শনিবার (১লা জুন) থেকে রমজানে নির্ধারিত মাংসের মূল্যতালিকা প্রত্যাহার করবেন মাংস ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, গরুর হাটে কোটি কোটি টাকার চাঁদাবাজি করছে ইজারাদাররা।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও ঢাকা মেট্রোপলিটন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলা হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অসহযোগিতায় মাংসের বাজারের অস্থিরতা কাটছে না বলেও দাবি করেন মাংস ব্যবসায়ীরা। সরকার নির্ধারিত খাজনা বাস্তবায়ন ছাড়া মাংসের মূল্য তালিকা বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন, ২৬ তারিখ পর্যন্ত মাংসের মূল্য বাধ্যতামূলকভাবে বেঁধে দেয়া হয়। তবে এই মূল্য তালিকা সারা দেশেই কন্টিনিউ করা হয়। ঈদের সময় এই মূল্যটাকেই ফলো করা হয়।
কিন্তু এই বছর এই প্রথম আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে এটা প্রত্যাহার করলাম, আমরা জুলুমের শিকার হচ্ছি বলে। সরকার নির্ধারিত খাজনা গরু প্রতি ১০০ টাকা, সেখানে আদায় করা হচ্ছে ফ্রি স্টাইলে, কারো কাছ থেকে ২০০০, কারো কাছ থেকে ৫০০, কারো কাছ থেকে ১০০০, কারো কাছ থেকে ৫০০০, কারো কাছ থেকে ১০ হাজার।