বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে অযোগ্য, অছাত্র, বিবাহিত, বহিষ্কৃত, বিভিন্ন মামলার আসামীদের পদায়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে পদবঞ্চিত ছাত্রলীগের একাংশ। সোমবার সন্ধ্যায় ওই বিক্ষোভে হামলায় রক্তাক্ত হয়েছেন ছাত্রলীগের নেত্রী শ্রাবণী শায়লা। তিনি কুয়েত মৈত্রী হলের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
এ হামলায় আহত অন্যরা হলেন- ছাত্রলীগের বিগত কমিটির সদস্য ও ডাকসুর বর্তমান সদস্য তানভীর হাসান সৈকত, কবি সুফিয়া কামাল হলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ডাকসুর সদস্য তিলোত্তমা শিকদার, ডাকসুর আরেক সদস্য ফরিদা পারভীন, ডাকসুর কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক বি এম লিপি আক্তারসহ কয়েকজন।
শ্রাবণী শায়লায় ওপর হামলার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই নেতিবাচক মন্তব্য করেন। কারণ ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দে’র ব্যানারে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কার্যালয় অবরোধ করলে এই শ্রাবণীই তাদের চুল ধরে টেনে ও ওড়না ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। বিষয়টি নিয়ে সেসময় দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠে।